Monday, 17 March 2014
Dark Knight, F6 ও Iron Man 3 সহ ৩০ টি মুভির বাংলা সাবটাইটেল
শুধুমাত্র নতুন বাংলা সাবটাইটেল করা মুভির লিস্ট
- 1. Iron Man 3
- 2. Fast and Furious 6
- 3. Batman: The Dark Knight
- 4. Oblivion
- 5. G.I Joe The Retaliation
- 6. Evil Dead (2013)
- 7. The Godfather
- 8. The Jungle Book
- 9. The Jungle Book 2
জরুরী নোটঃ
যারা VLC ব্যবহার করেন তাদেরকে জানাচ্ছি যে দয়া করে বাংলা সাব VLC তে ওপেন করবেন না কারণ VLC তে বাংলা লেখা আসবেনা শুধু কোয়েশ্চন মার্ক/বক্স আসবে তাই অনুরোধ রইল অন্য যেকোন প্লেয়ার ব্যবহার করুন তবে KMP সাজেস্ট করব, KMP না থাকলে এই লিঙ্কটা থেকে ডাউনলোড করে নিন http://bit.ly/pe3jr এবং যদি KMP তেও বাংলা ফন্ট না আসে তাহলে নিশ্চয়ই আপনার পিসিতে "সিয়াম রূপালি" বাংলা ফন্ট নেই, "সিয়াম রূপালি" বাংলা ফন্ট ডাউনলোড করুন http://on.fb.me/1949k9lAbout: BSFU
You may also like...
নিজে সাবটাইটেল(বাংলা/ইংরেজী/যেকোন ভাষায়) তৈরি করতে চান তাহলে এখুনি দেখে নিন
আমরা অনেকে সাবটাইটেলের ভক্ত। কারন সাবটাইটেল সহ মুভি/গান দেখলে অনেক
মজা লাগে। এটি তৈরি করতে কোন সফট ইউজ করা যায় কিনা জানি না। তবে আমি
আপনাদেরকে একটি সহজ পদ্ধতি দেখাব যা তৈরি করতে কোন সফট ইউজ করা লাগবে না।
আপনি নিজেই পারবেন। তাহলে চলুন এখন দেখা যাক কিভাবে সাবটাইটেল তৈরি করতে
হয়। নিচের পদ্ধতি গুলা দেখেন।
ক) একটি (ডেক্সটপে) নতুন ফোল্ডার খুলুন
খ) ফোল্ডার এর ভিতরে একটি যে কোন গান রাখুন এবং একটি নতুন নোট প্যাড খলুন (এখানে নোটপ্যাড খুলটে তা .txt ডকুমেন্ট রুপে হবে। কিন্তু আমাকে তা .srt ফাইল করতে হবে। না করলে সাবটাইটেল হবে না। কারন সাবটাইটেল এর extension হলো .srt) তাই নিচের ছবির মত file & folder অপশন থেকে Hide extension for known file type তুলে দিন। তারপর আপনি নোটপ্যাডের .txt extension কেটে দিয়ে সেখানে .srt লিখে দিন এবং তারপর yes চাপুন।{মনে রাখবেন যেই গানের সাবটাইটেল তৈরি করবেন তা গানের ফোল্ডারেই রাখতে হবে।তা না হলে দেখা যাবে না সাবটাইটেল}

গ) নোট প্যাডে খুলে নিচে যা লিখলাম তা লিখুন এবং তা যতবার ইচ্ছা কপি পেস্ট করুন নিচে নিচে(যতবার দরকার হবে)। (প্রথম লাইনের 1 হলো সিরিয়াল নং) তারপর (ব্রকেটে আপনি যা লিখবেন তা গান/মুভিতে দেখা যাবে){আরেকটি কথা ব্রকেটে যদি আপনি বংলা লেখেন তাহলে তা বাংলায় দেখা যাবে। ও vlc প্লেয়ারে বাংলা দেখা যাবে না।অন্য সব প্লেয়ারে বংলা দেখা যাবে)
1
00:00:00,000 --> 00:00:00,000
( )

ঘ)তারপর ctrl+s চেপে সেইভ করুন এবং গানটি প্লেয়ারে চালান। তারপর টাইম অনুযায়ী সাবটাইটেল দেখা যাবে।
এবার আসি মুভির ক্ষেত্রে বাংলায় সাবটাইটেল তৈরি করা---
আমরা অনেকে ইংরেজী ও হিন্দি মুভি দেখি। অনেকে ইংরেজী/হিন্দি/তামিল মুভির ভাষা বুঝি। যারা বুঝি তাদের দরকার নাই। আর যারা বুঝিনা তাদের দরকার আছে এ পদ্ধতি। মুভির ক্ষেত্রে একটু বেশি কাজ করতে হবে। কারন একটা মুভি দুই থেকে আড়াই ঘন্টা হয়ে থাকে। তাই কাজও একটু বেশি। তবে যাই বলেন না কেন নিজে সাবটাইটেল তৈরি করে তা দিয়ে মুভি দেখার মজাই আলাদা। প্রথমে আপনি যে মুভিটি দেখবেন তার সাবটাইটেল টা ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে নিন এখান থেকে (http://subscene.com/) (সার্চ দিয়ে নামাতে হবে।)
১)সাবটাইটেল নামানোর পর তা নোটপ্যাডে খুলুন।
২)যারা ইংরেজী/হিন্দি/তামিল মুভির ভাষা বুজি তারা ইংরেজী লেখার নিচে বাংলা লিখে দিন এবং সেইভ করুন(ctrl+s চেপে)।এখানে ইংরেজী ডিলিট করে দিতে পারেন।কোন সমস্যা হবে না।
৩) যারা ইংরেজী/হিন্দি/তামিল মুভির ভাষা বুঝেন না তারা http://translate.google.com/ এ গিয়ে ট্রান্সলেট করুন।
সমস্যাঃ-
1.একটা সাবটাইলে কমপক্ষে ১৫০০ লাইন থাকে
2.ট্রান্সলেট করলে পুরাপুরি ঠিক ট্রান্সলেট হয় না। কিছু ভূল থেকেই য়ায়)
সমাধানঃ-
1.আপনি ট্রান্সলেট করার জন্য ৪০০ অথবা ৫০০ লাইন ট্রান্সলেট করুন।http://translate.google.com/
তারপর
কপি করে নতুন একটা নোটপ্যাডে রাখুন এবং সেইভ এ্যাজে এ ক্লিক করে সেইভ
করুন।নিচের ছবির মত।(এখানে Unicode ইউজ করেছি কারন এতে বংলা বুঝা যাবে।)
2. এক্ষেত্রে আপনাকে ভূল দেখে দেখে ঠিক করে নিতে হবে।
আমি তৈরি করেছি-- এটা একটু দেখুন-----

ক) একটি (ডেক্সটপে) নতুন ফোল্ডার খুলুন
খ) ফোল্ডার এর ভিতরে একটি যে কোন গান রাখুন এবং একটি নতুন নোট প্যাড খলুন (এখানে নোটপ্যাড খুলটে তা .txt ডকুমেন্ট রুপে হবে। কিন্তু আমাকে তা .srt ফাইল করতে হবে। না করলে সাবটাইটেল হবে না। কারন সাবটাইটেল এর extension হলো .srt) তাই নিচের ছবির মত file & folder অপশন থেকে Hide extension for known file type তুলে দিন। তারপর আপনি নোটপ্যাডের .txt extension কেটে দিয়ে সেখানে .srt লিখে দিন এবং তারপর yes চাপুন।{মনে রাখবেন যেই গানের সাবটাইটেল তৈরি করবেন তা গানের ফোল্ডারেই রাখতে হবে।তা না হলে দেখা যাবে না সাবটাইটেল}

গ) নোট প্যাডে খুলে নিচে যা লিখলাম তা লিখুন এবং তা যতবার ইচ্ছা কপি পেস্ট করুন নিচে নিচে(যতবার দরকার হবে)। (প্রথম লাইনের 1 হলো সিরিয়াল নং) তারপর (ব্রকেটে আপনি যা লিখবেন তা গান/মুভিতে দেখা যাবে){আরেকটি কথা ব্রকেটে যদি আপনি বংলা লেখেন তাহলে তা বাংলায় দেখা যাবে। ও vlc প্লেয়ারে বাংলা দেখা যাবে না।অন্য সব প্লেয়ারে বংলা দেখা যাবে)
1
00:00:00,000 --> 00:00:00,000
( )


এবার আসি মুভির ক্ষেত্রে বাংলায় সাবটাইটেল তৈরি করা---
আমরা অনেকে ইংরেজী ও হিন্দি মুভি দেখি। অনেকে ইংরেজী/হিন্দি/তামিল মুভির ভাষা বুঝি। যারা বুঝি তাদের দরকার নাই। আর যারা বুঝিনা তাদের দরকার আছে এ পদ্ধতি। মুভির ক্ষেত্রে একটু বেশি কাজ করতে হবে। কারন একটা মুভি দুই থেকে আড়াই ঘন্টা হয়ে থাকে। তাই কাজও একটু বেশি। তবে যাই বলেন না কেন নিজে সাবটাইটেল তৈরি করে তা দিয়ে মুভি দেখার মজাই আলাদা। প্রথমে আপনি যে মুভিটি দেখবেন তার সাবটাইটেল টা ইন্টারনেট থেকে নামিয়ে নিন এখান থেকে (http://subscene.com/) (সার্চ দিয়ে নামাতে হবে।)
১)সাবটাইটেল নামানোর পর তা নোটপ্যাডে খুলুন।
২)যারা ইংরেজী/হিন্দি/তামিল মুভির ভাষা বুজি তারা ইংরেজী লেখার নিচে বাংলা লিখে দিন এবং সেইভ করুন(ctrl+s চেপে)।এখানে ইংরেজী ডিলিট করে দিতে পারেন।কোন সমস্যা হবে না।

সমস্যাঃ-
1.একটা সাবটাইলে কমপক্ষে ১৫০০ লাইন থাকে
2.ট্রান্সলেট করলে পুরাপুরি ঠিক ট্রান্সলেট হয় না। কিছু ভূল থেকেই য়ায়)
সমাধানঃ-
1.আপনি ট্রান্সলেট করার জন্য ৪০০ অথবা ৫০০ লাইন ট্রান্সলেট করুন।http://translate.google.com/


আমি তৈরি করেছি-- এটা একটু দেখুন-----

About: BSFU
You may also like...
Multiboot Windows USB-Windows XP, Windows7, Windows8, Windows Live রাখুন একটি পেনড্রাইভেই
Multiboot USB নিয়ে এর আগে আমরা কয়েকটি পোষ্ট করেছিলাম যা ছিলো Yumi আর SARDU নিয়ে। ঐ Multiboot এ আমরা বিভিন্ন Bootable ISO এড করে Bootable Pendrive বা Bootable CD/DVD তৈরি করা দেখেছি।তবে এককভাবে Windows এর Multiboot মনে হয় তৈরি করা
হয় নি।যদিও নিয়ম একই।তারপরও কয়েকজন বন্ধুর অনুরোধে আমরা তেমন একটি কাজ করতে যাচ্ছি।আজকে আমরা Windows XP, Windows7, Windows8 এবং Windows Live একসাথে করে কিভাবে Multiboot Windows USB তৈরি করতে হয় তা
দেখবো।কাজটি করার জন্য আপনাদের লাগবে Windows XPISO, Windows7 ISO, Windows8 ISO এবং Windows Live ISO ফাইল।অর্থাৎ আপনি যেটি এড করতে চান তার ISO File সাথে SARDU।আপনি ইচ্ছে করলে আরো ISO Add/Remove করতে পারেন।চলুন তাহলে শুরু করা যাক।
হয় নি।যদিও নিয়ম একই।তারপরও কয়েকজন বন্ধুর অনুরোধে আমরা তেমন একটি কাজ করতে যাচ্ছি।আজকে আমরা Windows XP, Windows7, Windows8 এবং Windows Live একসাথে করে কিভাবে Multiboot Windows USB তৈরি করতে হয় তা
দেখবো।কাজটি করার জন্য আপনাদের লাগবে Windows XPISO, Windows7 ISO, Windows8 ISO এবং Windows Live ISO ফাইল।অর্থাৎ আপনি যেটি এড করতে চান তার ISO File সাথে SARDU।আপনি ইচ্ছে করলে আরো ISO Add/Remove করতে পারেন।চলুন তাহলে শুরু করা যাক।
১। আপনার USBDisk টি পিসিতে সংযুক্ত না থাকলে সংযুক্ত করুন। তারপর ওটাকে Format করে নিন FAT32 তে। এবার SARDU সফটওয়ারের ফোল্ডারটি ওপেন করুন।ওখানে ISO নামে একটি ফোল্ডার পাবেন।
২। SARDU ফোল্ডারে অবস্থিত ISO ফোল্ডারটি ওপেন করুন। আপনি যে যে ISO Add করতে চান তা এখানে রাখুন। প্রয়োজন অনুযায়ী Rename করে নিন। আমি Windows XP, Windows7, Windows8, Windows Live এর ISO File গুলো এড করেছি।
৩। SARDU সফটওয়ারটি রান করে Windows Button এ যান। দেখবেন আপনার Add করা ISO File গুলোতে ঠিক চিহ্ন দেয়া আছে। যদি ঠিক চিহ্ন না থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনার এড করা ISO ফাইলটিকে Rename করতে হবে। Rename করার পর Refresh Button এ ক্লিক করুন।
৪।Search USB বাটনে ক্লিক করুন।
৫। আপনার USB টি এখানে দেখাবে। যদি একাধিক USB পিসিতে সংযুক্ত থাকে তাহলে লিস্ট থেকে একটি নির্দিষ্ট করে দিন।
৬। এবার Build USB বাটনে ক্লিক করুন।
৭। কিছুক্ষণের মধ্যে নিচের মত একটি মেসেজ আসতে পারেন। Yes দিন। SARDU কাজ শুরু করবে।সবগুলো ফাইল আপনার USB তে কপি হবে। অপেক্ষা করুন।
৮। কাজ শেষ হলে নিচের মত মেসেজ আসবে। USB Safely Remove করুন।প্রয়োজন মনে করলে কোথাও একটা USBBackup Copy রেখে দিন যাতে পরবর্তীতে কোন একটা সমস্যা হলে সহজে Restore করে নিতে পারেন।
How to Use?
USB টি Bootable করেছেন কিন্তু ওটা থেকে কিভাবে Windows Setup দেবেন তারও কিছু নিয়ম মানতে হবে। আর তাহলো প্রথমবার USB থেকে PC Boot করে Windows Setup শুরু করুন। পরেরবার থেকে BIOS Settings পরিবর্তন করে 1st Boot Device HDD করে দিন যাতে USB থেকে PC Boot না করে। ফলে USB PC তে লাগানো থাকলেও USB থেকে আরো Boot করবে না। এক্সপি Setup করার জন্য দুটো মেন্যু আছে। ১ম Menu টা দিয়ে প্রথমবার Setup করুন। পরের বার থেকে ২য় Menu বা 1st Boot Device HDD দিয়ে কাজ শেষ করুন।
Name of ISO:
যে ISO আপনি এড করবেন তা SARDU’র নিয়ম মত দিতে হবে যাতে SARDU ঐ ISO কে চিনতে পারে। অর্থাৎ আপনার ISO গুলোকে Rename করে দিতে হবে। প্রত্যেকটা Menu’র
উপর মাউস ধরলেই তার নাম দেখায়। আমি সবগুলো এখানে দিতে পারি নি কারণ টিটি
বেশি লিংক সাপোর্ট করে না। তাই আপনার ISO গুলো নাম জানতে চায়লে আমার ব্লগের পোষ্টটি দেখতে পারেন।
Download: Homepage, CNET, Softpedia
About: BSFU
You may also like...
আপনার প্রিয় যেকোন মুভির বাংলা ভাষায় সাবটাইটেল তৈরী করুন এবার নিজেই (HD Video Tutorial)
কিভাবে বাংলা সাবটাইটেল তৈরী করতে হয়?
সেই ধারাবাহিকতায় আজকের এই টিউন।
বাংলা সাবটাইটেল তৈরী করতে আপনার প্রয়োজন হবে মাত্র দুটি জিনিষের
১। ইউনিকোড সাপোর্টেড যেকোন বাংলা ফন্ট যেমন Siyamrupali ডাউনলোড করে নিন এখান থেকে। ডাউনলোড শেষে ডাবল ক্লিক করে ফন্টটি আপনার পিসিতে ইন্সটল করে নিন।
২। বাংলা সাপোর্ট করা এই এসআরটি ফাইলটি যেটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে
ডাউনলোড করা শেষ! তারমানে এবার আপনার যোগার যন্ত্র মোটামুটি সম্পন্ন হয়েছে।
এবার আপনি যে মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল তৈরী করতে চাচ্ছেন সেই মুভিটির একটি ব্লুরে রিপ প্রিন্ট ডাউনলোড করে নিন। আর সেই ব্লুরে প্রিন্টের ডায়লগের এর সাথে ম্যাচ ম্যাচ (সিংক্রোনাইজিং) করে করে এমন একটি ইংরেজী ভাষার সাব টাইটেল ডাউনলোড করে নিন। ব্লুরে রিপ প্রিন্টের উপর আমি জোর দিচ্ছি কারণ আপনি কষ্ট করে যে সাব টাইটেলটি তৈরী করছেন তা যুগের পর যুগ মানুষ ডাউনলোড করে দেখবে। কিন্তু যদি আপনি বাজে মানের একটি প্রিন্টের ডায়লগ সাথে ম্যাচ (সিংক্রোনাইজিং) করে সাব টাইটেল টি তৈরী করেন যে প্রিন্ট বেশীর ভাগ মানুষই দেখতে পছন্দ করবেনা, তাহলে তারা আপনার তৈরী করা সাব টাইটেলটিও দেখতে পারবে না। কারণ লো কোয়ালিটির প্রিন্টের উপযুক্ত সাবটাইটেল বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই ব্লুরে রিপ প্রিন্টের ডায়লগের সাথে সিংক্রোনাইজিং করবে না। অর্থ্যাৎ দেখা যাবে যে ডায়লগ বলে ফেলেছে তার পর আপনার সাবটাইটেলটিতে উক্ত ডায়লগ প্রদর্শিত হচ্ছে, কিংবা ডায়লগ এখনো বলেই নি অথচ আপনার সাবটাইটেল উক্ত ডায়লগ প্রদর্শন অলরেডি শেষ করে ফেলেছে। তাই কষ্ট করে হলেও ব্লুরে রিপ প্রিন্ট ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড করতে অসমর্থ হলে নিকটস্থ কারো কাছ থেকে যোগার করে নিন।
এবার কিভাবে কি করতে হবে তা বিস্তারিত দেখে নিন ১৮ মিনিটের এই ভিডিও টিউটোরিয়ালটি থেকে।
এখানে যে এসআরটি ফাইলটি শেয়ার করা হয়েছে তা আমার তৈরী নয়, এটির পুরো কৃতিত্ত্ব পাবে ফেসবুকের বাংলা সাবটাইটেল গ্রুপ এর
বাংলা সাবটাইটেল সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে উক্তগ্রুপে লাইক দিতে পারেন।
সাবটাইটেল তৈরী শেষে এবার সেটি পাবলিশ করার পালা। সাবসিন সাবটাইটেল ডাউনলোড করার জনপ্রিয় একটি সাইট। আপনি চাইলে এখানে আপনার তৈরীকৃত সাবটাইটেলটি আপলোড করে ছড়িয়ে দিতে পারে সারা বিশ্বে। তার জন্য শুরুতেই সাবসিনে আপনার ইমেইল ঠিকানা দিয়ে একটি ফ্রি একাউন্ট খুলে ফেলুন আর এবার আপলোড করে লিংক শেয়ার করে দিন ব্যাস পাবলিশ হয়ে গেলো।
পরিশেষে একটি দুঃখের কথা বলি,
রেটিং করেছে ..... মাত্র ৪জন মানুষ।
সেই ধারাবাহিকতায় আজকের এই টিউন।
বাংলা সাবটাইটেল তৈরী করতে আপনার প্রয়োজন হবে মাত্র দুটি জিনিষের
১। ইউনিকোড সাপোর্টেড যেকোন বাংলা ফন্ট যেমন Siyamrupali ডাউনলোড করে নিন এখান থেকে। ডাউনলোড শেষে ডাবল ক্লিক করে ফন্টটি আপনার পিসিতে ইন্সটল করে নিন।
২। বাংলা সাপোর্ট করা এই এসআরটি ফাইলটি যেটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে
ডাউনলোড করা শেষ! তারমানে এবার আপনার যোগার যন্ত্র মোটামুটি সম্পন্ন হয়েছে।
এবার আপনি যে মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল তৈরী করতে চাচ্ছেন সেই মুভিটির একটি ব্লুরে রিপ প্রিন্ট ডাউনলোড করে নিন। আর সেই ব্লুরে প্রিন্টের ডায়লগের এর সাথে ম্যাচ ম্যাচ (সিংক্রোনাইজিং) করে করে এমন একটি ইংরেজী ভাষার সাব টাইটেল ডাউনলোড করে নিন। ব্লুরে রিপ প্রিন্টের উপর আমি জোর দিচ্ছি কারণ আপনি কষ্ট করে যে সাব টাইটেলটি তৈরী করছেন তা যুগের পর যুগ মানুষ ডাউনলোড করে দেখবে। কিন্তু যদি আপনি বাজে মানের একটি প্রিন্টের ডায়লগ সাথে ম্যাচ (সিংক্রোনাইজিং) করে সাব টাইটেল টি তৈরী করেন যে প্রিন্ট বেশীর ভাগ মানুষই দেখতে পছন্দ করবেনা, তাহলে তারা আপনার তৈরী করা সাব টাইটেলটিও দেখতে পারবে না। কারণ লো কোয়ালিটির প্রিন্টের উপযুক্ত সাবটাইটেল বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই ব্লুরে রিপ প্রিন্টের ডায়লগের সাথে সিংক্রোনাইজিং করবে না। অর্থ্যাৎ দেখা যাবে যে ডায়লগ বলে ফেলেছে তার পর আপনার সাবটাইটেলটিতে উক্ত ডায়লগ প্রদর্শিত হচ্ছে, কিংবা ডায়লগ এখনো বলেই নি অথচ আপনার সাবটাইটেল উক্ত ডায়লগ প্রদর্শন অলরেডি শেষ করে ফেলেছে। তাই কষ্ট করে হলেও ব্লুরে রিপ প্রিন্ট ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড করতে অসমর্থ হলে নিকটস্থ কারো কাছ থেকে যোগার করে নিন।
এবার কিভাবে কি করতে হবে তা বিস্তারিত দেখে নিন ১৮ মিনিটের এই ভিডিও টিউটোরিয়ালটি থেকে।
এখানে যে এসআরটি ফাইলটি শেয়ার করা হয়েছে তা আমার তৈরী নয়, এটির পুরো কৃতিত্ত্ব পাবে ফেসবুকের বাংলা সাবটাইটেল গ্রুপ এর
বাংলা সাবটাইটেল সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে উক্তগ্রুপে লাইক দিতে পারেন।
সাবটাইটেল তৈরী শেষে এবার সেটি পাবলিশ করার পালা। সাবসিন সাবটাইটেল ডাউনলোড করার জনপ্রিয় একটি সাইট। আপনি চাইলে এখানে আপনার তৈরীকৃত সাবটাইটেলটি আপলোড করে ছড়িয়ে দিতে পারে সারা বিশ্বে। তার জন্য শুরুতেই সাবসিনে আপনার ইমেইল ঠিকানা দিয়ে একটি ফ্রি একাউন্ট খুলে ফেলুন আর এবার আপলোড করে লিংক শেয়ার করে দিন ব্যাস পাবলিশ হয়ে গেলো।
পরিশেষে একটি দুঃখের কথা বলি,

আমার তৈরী করা সাবটাইটেলটি এখন পর্যন্ত ৮০০ জনেরও উপরে, মানুষ এটি ডাউনলোড করেছে কিন্তু..........

অথচ আপনি যদি একটু কষ্ট করে সাবসিনে একটি
একাউন্ট করে নিয়ে সকল বাংলা সাবটাইটেল গুলোকে গুড রেটিং দেন তাহলে ধীরে
ধীরে বাংলা ভাষাটিও সাবসিনের কাছে একটি পপুলার ভাষা হিসেবে গন্য হবে। তাই
যাদের সামর্থ আছে সকলের কাছেই অনুরোধ থাকলো বাংলা ভাষায় তৈরী
সাবটাইটেলগুলোকে মাত্র একটিবার গুড রেটিং দিয়ে ভাষাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে
অবদান রাখুন। কারণ আপনার দেয়া রেটিং এ উক্ত সাবটাইটেল আপলোড কারীর পকেটে এক
পয়সাও উঠবেনা শুধু তার একটু উৎসাহ বাড়বে এই যা!
About: BSFU
You may also like...
অমর একুশেতে নিয়ে নিন বাংলা লেখার জন্য সবচাইতে স্মার্ট সফটওয়্যার!!!
গতকালও
ভেবে রেখেছি আজ সকাল সকাল এটা নিয়ে লিখব। আর আজ প্রায় ভুলেই গিয়েছিলাম।
আসলে গত ১৬ই ডিসেম্বরই এটা নিয়ে লিখব ভেবে রেখেছিলাম। এবং এটা নিয়ে আমার
সাইটে একটা পোস্ট ও লিখেছিলাম। তাই আমার পরিকল্পনা ছিল সামনে যেহেতু ২১ শে
ফেব্রুয়ারী তাই আমি ঐ দিনই লিখব। আজ একটু আগে হঠাৎ মনে পড়ল। তাই এখনি
লিখতে বসলাম।
ব্যক্তিগত ভাবে আমি কখনোই কোন দিবস পালন করি না। পহেলা বৈশাখ থেকে শুরু করে ভ্যালেন্টাইন পর্যন্ত কিছুই আমি পালন করি না। কিন্তু কিছু কিছু Tools এই দিবসগুলোর সাথে মিলে যাওয়াতে আমি লিখতে বাধ্য! তাই পহেলা বৈশাখ, Happy New Year, Valentine's Day, অমর একুশে এগুলো নিয়ে বেশ কিছু পোস্ট এখানেও লিখেছি। এবং আমার নিজের সাইটেও লিখেছি। (আসল কারণ হল আমার যখন লেখার কিছু থাকেনা, তখনই এসব নিয়ে লিখি!
)
বছর ৫ আগেও বিজয় ছিল বাংলা লেখার সবচেয়ে জনপ্রিয় Software. কিন্তু জব্বার সাহেবের অতি কড়াকড়িতে এখন অনেকেই বিজয়কে আগের মত আর পছন্দ করে না। তাছাড়া বিজয় ২০০৩ দিয়ে টাইপ করে যেমন সুবিধা ছিল নতুনগুলোতে তার কিছুই নেই। ইউনিকোড চালু করার পর যেন বিজয় আরো নড়বড়ে হয়ে গেছে।
এবার আসি অভ্রর কথায়। নতুন করে বলার তেমন কিছুই নেই। এটা নি:সন্দেহে বিজয়কে ছাড়িয়ে যাবে আর কয়েক বছরের মধ্যে। আমিও এটা ব্যবহার করি। সাথে বিজয়ও রাখি। কারণ কখন কোন বিপদে পড়ি বলা যায় না। তাছাড়া আমি পছন্দ করি বিজয় লেআউট এ টাইপ করতে। অভ্রতে বিজয় লেআউট ব্যবহার করা যায়। তবে একটু ঘুড়িয়ে ফিরিয়ে করতে হয়।
অনেক কথা হল। এবার আমি আজকের টপিকে আসি। আগেই বলেছি বাংলা লেখার সবচেয়ে স্মার্ট টুল এটি। মাত্র ৩৬০ কেবি। মজার ব্যাপার হল বিজয় বা অভ্রর মত এটার কোন Interface ই নেই! এটা শুধুমাত্র একটা লেআউট। যা আপনার কীবোর্ড কে শুধুমাত্র ইংরেজী থেকে বাংলায় রুপান্তর করবে। আপনি Shift+Alt চাপলে কীবোর্ড বাংলা হবে। আবার Shift+Alt চাপলে এটা ইংরেজী হবে।
এর বেশ কয়েকটা Layout আছে। কিন্তু আমি শুধুমাত্র ইউনিজয় লেআউট পছন্দ করি। কারণ এটা দিয়ে হুবহু বিজয় লেআউটের মত টাইপ করা যায়। শুধু অক্ষর টাইপ করার আগে মাত্রা টাইপ করতে হয়। আর ২/১ টা অক্ষর উপরে নিচে হয়। এগুলো বাদ দিলে এটা প্রায় বিজয়ের মতই বলা চলে। তবে আমার মনে হয় যারা বাংলা টাইপ করেন, তাদের ৮০ % ই এটার ব্যাপারে জানেন না। কিন্তু অভ্র মোটামুটি সবার কাছে পরিচিত। নিচে লেআউটের ছবি দেখুন।
এটাই হল লেউইট। প্রায় বিজয়ের মতই। প্রথমে ডাউনলোড করে নিন। একদম ঝামেলামুক্ত লিংক। মাত্র ৩৬০ কেবি।
এবার দেখুন ঘড়ির পাশে Eng লেখা আছে। Shift+Alt প্রেস করলে বাংলা হবে। আবার প্রেস করলে ইংলিশ হবে। এবার টাইপ করা শুরু করুন। আমার পোস্টে একটা মন্তব্য করে শুরু করতে পারেন!
আর যাদের অন্য ভাবে টাইপ করতে ইচ্ছে হয় (মানে বিজয় ছাড়া অন্য লেআউট) তারা সরাসরি নিচের লিংকে চলে যান।
ব্যক্তিগত ভাবে আমি কখনোই কোন দিবস পালন করি না। পহেলা বৈশাখ থেকে শুরু করে ভ্যালেন্টাইন পর্যন্ত কিছুই আমি পালন করি না। কিন্তু কিছু কিছু Tools এই দিবসগুলোর সাথে মিলে যাওয়াতে আমি লিখতে বাধ্য! তাই পহেলা বৈশাখ, Happy New Year, Valentine's Day, অমর একুশে এগুলো নিয়ে বেশ কিছু পোস্ট এখানেও লিখেছি। এবং আমার নিজের সাইটেও লিখেছি। (আসল কারণ হল আমার যখন লেখার কিছু থাকেনা, তখনই এসব নিয়ে লিখি!

বছর ৫ আগেও বিজয় ছিল বাংলা লেখার সবচেয়ে জনপ্রিয় Software. কিন্তু জব্বার সাহেবের অতি কড়াকড়িতে এখন অনেকেই বিজয়কে আগের মত আর পছন্দ করে না। তাছাড়া বিজয় ২০০৩ দিয়ে টাইপ করে যেমন সুবিধা ছিল নতুনগুলোতে তার কিছুই নেই। ইউনিকোড চালু করার পর যেন বিজয় আরো নড়বড়ে হয়ে গেছে।
এবার আসি অভ্রর কথায়। নতুন করে বলার তেমন কিছুই নেই। এটা নি:সন্দেহে বিজয়কে ছাড়িয়ে যাবে আর কয়েক বছরের মধ্যে। আমিও এটা ব্যবহার করি। সাথে বিজয়ও রাখি। কারণ কখন কোন বিপদে পড়ি বলা যায় না। তাছাড়া আমি পছন্দ করি বিজয় লেআউট এ টাইপ করতে। অভ্রতে বিজয় লেআউট ব্যবহার করা যায়। তবে একটু ঘুড়িয়ে ফিরিয়ে করতে হয়।
অনেক কথা হল। এবার আমি আজকের টপিকে আসি। আগেই বলেছি বাংলা লেখার সবচেয়ে স্মার্ট টুল এটি। মাত্র ৩৬০ কেবি। মজার ব্যাপার হল বিজয় বা অভ্রর মত এটার কোন Interface ই নেই! এটা শুধুমাত্র একটা লেআউট। যা আপনার কীবোর্ড কে শুধুমাত্র ইংরেজী থেকে বাংলায় রুপান্তর করবে। আপনি Shift+Alt চাপলে কীবোর্ড বাংলা হবে। আবার Shift+Alt চাপলে এটা ইংরেজী হবে।
এর বেশ কয়েকটা Layout আছে। কিন্তু আমি শুধুমাত্র ইউনিজয় লেআউট পছন্দ করি। কারণ এটা দিয়ে হুবহু বিজয় লেআউটের মত টাইপ করা যায়। শুধু অক্ষর টাইপ করার আগে মাত্রা টাইপ করতে হয়। আর ২/১ টা অক্ষর উপরে নিচে হয়। এগুলো বাদ দিলে এটা প্রায় বিজয়ের মতই বলা চলে। তবে আমার মনে হয় যারা বাংলা টাইপ করেন, তাদের ৮০ % ই এটার ব্যাপারে জানেন না। কিন্তু অভ্র মোটামুটি সবার কাছে পরিচিত। নিচে লেআউটের ছবি দেখুন।
এটাই হল লেউইট। প্রায় বিজয়ের মতই। প্রথমে ডাউনলোড করে নিন। একদম ঝামেলামুক্ত লিংক। মাত্র ৩৬০ কেবি।
Download Unijoy
এটা zipped অবস্থায় আছে। ডাউনলোড করে আনজিপ করুন। তারপর সেটআপ ফাইলটি রান করুন। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ইন্সটল হয়ে যাবে। ইন্সটল হয়ে গেলে Close করে বেরিয়ে যান।এবার দেখুন ঘড়ির পাশে Eng লেখা আছে। Shift+Alt প্রেস করলে বাংলা হবে। আবার প্রেস করলে ইংলিশ হবে। এবার টাইপ করা শুরু করুন। আমার পোস্টে একটা মন্তব্য করে শুরু করতে পারেন!

বাংলা যুক্তবর্ণের তালিকা
আরো কিছু জানার প্রয়োজন থাকলে আমার সাইটে যেতে পারেন: UniJoy Layout: Unicode Bengali Typing System
এটাতে আরো কিছু দরকারী লিংক পাবেন। যা বাংলা লেখার জন্য দরকার হতে পারে।আর যাদের অন্য ভাবে টাইপ করতে ইচ্ছে হয় (মানে বিজয় ছাড়া অন্য লেআউট) তারা সরাসরি নিচের লিংকে চলে যান।
একুশে
About: BSFU
You may also like...
ম্যামোরি কার্ড রিকভার করুন পিসি ইন্সপেক্টর দিয়ে
আপনি কি অসতর্কাবস্থায় আপনার ক্যামেরার ম্যামোরি কার্ড থেকে ছবি ডিলিট
করে ফেলেছেন? চেক করার আগেই কি ফরম্যাট দিয়ে ফেলেছেন? ছবি/ফাইলগুলো কি খুবই
জরুরী ছিল? কি করবেন তাই ভাবছেন তো?
আমি বলি কি করতে হবে, হয়ত আপনি আপনার ছবিগুলো পেয়েও যেতে পারেন। আপনি গুগলে সার্চ দিলে অনেকগুলো ম্যামোরি কার্ড রিকভারি টুল পেয়ে যেতে পারেন। যার মধ্যে খুব কমই ফ্রীওয়্যার। আর ফ্রীওয়্যার হলেও quality is not up to that mark you're looking for!
যাই হোক এইক্ষেত্রে যে ফ্রীওয়্যারটি সবচেয়ে কার্যকর প্রতিপন্ন হতে পারে সেটি হল " পিসি ইন্সপেক্টর স্মার্ট রিকভারি "

প্রথমত আপনার যে জিনিসটি নিশ্চিত করা জরুরী সেটি হল ফরম্যাট অথবা ডিলিট করে ফেলার পর আপনি আপনার ম্যামোরী কার্ডে আর কোন ছবি নতুন করে লোড করেন নি। নতুন করে ছবি লোড করায় ম্যামোরীতে ছবি এ্যাসাইন হয়ে গেলে আপনার ছবি রিকভার করা মুশকিল হয়ে যেতে পারে। সেই ক্ষেত্রে পিসি ইন্সপেক্টর আপনাকে রিকভারির ক্ষেত্রে ১০০% গ্যারান্টি দিতে পারে না।
এই অসাধারন টুলটি Win 9x, ME, NT 4.0, XP এবং Windows™ 2000 প্ল্যাটফর্মকে সাপর্ট করে থাকে। এবং এই্ টুল যে সমস্ত পিকচার ফরম্যাটকে সাপর্ট করে থাকে সেগুলো হল - .jpg, .amr, .tif, .bmp, .gif, Canon .crw , Fuji .raf , RICOH .raw, Olympus .orf (E-XX), Olympus .orf (C5050), Nokia 3gp, Kodak .dcr, Minolta .mrw, Nikon .nef (D1H/D1X), Nikon .nef (D2H/D2X), Nikon .nef (E5000/E5700), Sigma - Foveon .x3f, mp4, quick time .mov (Konica Minolta). এবং ভিডিও ফাইলের মধ্যে .avi, QuickTime .mov ফরম্যাট and অডিও ফাইলের মধ্যে .wav, .dss ফরম্যাট ও রিকভার করা যাবে।
এই টুল শুধুমাত্র ক্যামেরার ম্যামোরি কার্ডের ক্ষেত্রে প্রযোয্য নয়, এটি যে কোন ধরনের ম্যামোরি স্টিকের ক্ষেত্র কাজ করতে পারে।

এইবার রিকভারি প্রসেস এর স্টেপগুলো একবার দেখে নেয়া যাক -
BEST OF LUCK!
ডাউনলোড পিসি ইন্সপেক্টর
আমি বলি কি করতে হবে, হয়ত আপনি আপনার ছবিগুলো পেয়েও যেতে পারেন। আপনি গুগলে সার্চ দিলে অনেকগুলো ম্যামোরি কার্ড রিকভারি টুল পেয়ে যেতে পারেন। যার মধ্যে খুব কমই ফ্রীওয়্যার। আর ফ্রীওয়্যার হলেও quality is not up to that mark you're looking for!
যাই হোক এইক্ষেত্রে যে ফ্রীওয়্যারটি সবচেয়ে কার্যকর প্রতিপন্ন হতে পারে সেটি হল " পিসি ইন্সপেক্টর স্মার্ট রিকভারি "

প্রথমত আপনার যে জিনিসটি নিশ্চিত করা জরুরী সেটি হল ফরম্যাট অথবা ডিলিট করে ফেলার পর আপনি আপনার ম্যামোরী কার্ডে আর কোন ছবি নতুন করে লোড করেন নি। নতুন করে ছবি লোড করায় ম্যামোরীতে ছবি এ্যাসাইন হয়ে গেলে আপনার ছবি রিকভার করা মুশকিল হয়ে যেতে পারে। সেই ক্ষেত্রে পিসি ইন্সপেক্টর আপনাকে রিকভারির ক্ষেত্রে ১০০% গ্যারান্টি দিতে পারে না।
এই অসাধারন টুলটি Win 9x, ME, NT 4.0, XP এবং Windows™ 2000 প্ল্যাটফর্মকে সাপর্ট করে থাকে। এবং এই্ টুল যে সমস্ত পিকচার ফরম্যাটকে সাপর্ট করে থাকে সেগুলো হল - .jpg, .amr, .tif, .bmp, .gif, Canon .crw , Fuji .raf , RICOH .raw, Olympus .orf (E-XX), Olympus .orf (C5050), Nokia 3gp, Kodak .dcr, Minolta .mrw, Nikon .nef (D1H/D1X), Nikon .nef (D2H/D2X), Nikon .nef (E5000/E5700), Sigma - Foveon .x3f, mp4, quick time .mov (Konica Minolta). এবং ভিডিও ফাইলের মধ্যে .avi, QuickTime .mov ফরম্যাট and অডিও ফাইলের মধ্যে .wav, .dss ফরম্যাট ও রিকভার করা যাবে।
এই টুল শুধুমাত্র ক্যামেরার ম্যামোরি কার্ডের ক্ষেত্রে প্রযোয্য নয়, এটি যে কোন ধরনের ম্যামোরি স্টিকের ক্ষেত্র কাজ করতে পারে।

এইবার রিকভারি প্রসেস এর স্টেপগুলো একবার দেখে নেয়া যাক -
- ১. অবশ্যই আগে ইন্সটল করতে হবে। ম্যামোরি কার্ডটি লাগানো আছে কিনা কনফার্ম হয়ে নিন। এইবার পিসি ইন্সপেক্টর রান করুন।
- ২. এবার আপনার ম্যামোরি কার্ডের ড্রাইভটি সিলেক্ট করুন।
- ৩. ফরম্যাটের ক্ষেত্র .jpg সিলেক্ট করুন।
- ৪. এইবার রিকভার করা ফাইলগুলোর ডেসটিনেশান সিলেক্ট করুন। এবং সবশেষে
- ৫. START চাপুন।
BEST OF LUCK!
ডাউনলোড পিসি ইন্সপেক্টর
About: BSFU
You may also like...
USB ডিভাইসের ভাইরাস হতে রক্ষা পেতে অসাধারণ এক সফটওয়্যার
আপনার কম্পিউটারে যদি ইন্টারনেট না থাকে তাহলে ভাইরাস আসার সবচেয়ে বড়
মাধ্যম হল USB DEVICE। অনেক ব্যবহার কারী আছে যারা নিজের কম্পিউটারে অন্যের
USB DEVICE কানেক্ট করতে ভয় পায় ভাইরাস আসবে বলে।আজ আমি আপনাদের এমন একটি
এন্টিভাইরাসের সাথে পরিচয় করিয়ে যা আপনাকে অসাধারণ সুরক্ষা দিবে।
আপনি সফট টি আপনার পেনড্রাইভ এ ইন্সটল করতে পারবেন তাহলে আপনি যদি আপনার বন্ধুর কম্পিউটারে আপনার পেনড্রাইভ কানেক্ট করেন তাহলে আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার এবং আপনার পেনড্রাইভ স্কেন করে নিতে পারবেন এতে আপনার পেন ড্রাইভ সুরক্ষিত থাকবে ।প্রথমে নীচের লিংক হতে MX ONE এন্টিভাইরাসটি ডাউনলোড করে নিন এবার .exe ফাইলটিতে ক্লিক করুন এবার আপনি সিলেক্ট করুন আপনি কম্পিউটারে ইন্সটল করবেন নাকি পেনড্রাইভে ইন্সটল করবেন।পেনড্রাইভে ইন্সটল করলে লোকেশন দেখিয়ে ইন্সটলশন শেষ করুন।করুন।
এর আরো কিছু মজার ফিচার আছে যা আপনারা ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন ।তবে আপডেট করে নিতে ভুলবেন না।একবার ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন কত কাজের একটি সফটওয়্যার এটি । আমি আগে usb disk security ব্যবহার করতাম বর্তমানে এটি ব্যবহার করছি।এটি সম্পূর্ন ফ্রী সাইজ ১.৩ মেগা
এই লেখাটি মাসিক কম্পিউটার জগত হতে সংগৃহীত
ডাউনলোড
আপনি সফট টি আপনার পেনড্রাইভ এ ইন্সটল করতে পারবেন তাহলে আপনি যদি আপনার বন্ধুর কম্পিউটারে আপনার পেনড্রাইভ কানেক্ট করেন তাহলে আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার এবং আপনার পেনড্রাইভ স্কেন করে নিতে পারবেন এতে আপনার পেন ড্রাইভ সুরক্ষিত থাকবে ।প্রথমে নীচের লিংক হতে MX ONE এন্টিভাইরাসটি ডাউনলোড করে নিন এবার .exe ফাইলটিতে ক্লিক করুন এবার আপনি সিলেক্ট করুন আপনি কম্পিউটারে ইন্সটল করবেন নাকি পেনড্রাইভে ইন্সটল করবেন।পেনড্রাইভে ইন্সটল করলে লোকেশন দেখিয়ে ইন্সটলশন শেষ করুন।করুন।
এর আরো কিছু মজার ফিচার আছে যা আপনারা ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন ।তবে আপডেট করে নিতে ভুলবেন না।একবার ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন কত কাজের একটি সফটওয়্যার এটি । আমি আগে usb disk security ব্যবহার করতাম বর্তমানে এটি ব্যবহার করছি।এটি সম্পূর্ন ফ্রী সাইজ ১.৩ মেগা
এই লেখাটি মাসিক কম্পিউটার জগত হতে সংগৃহীত
ডাউনলোড
About: BSFU
You may also like...
গোপনে কপি করে নিন Pendrive এর সবকিছু
আমাদের অনেকেরই কম্পিউটার আছে যা অনেকে ব্যবহার করে । আমি আমার কথাই বলি
, আমার কম্পিউটারটি যেন সকলের সম্পদ মানে আমার বন্ধুরা যখন তখন বাসায় এসে
কম্পিউটারে বসে পড়ে । কিছু বলার নেই । তাই তাদের ঘায়েল করার জন্য আমি একটি
সফটওয়ার ব্যবহার করি যাতে তারা কম্পিউটারে কোন প্রকার পেনড্রাইভ না ঢুকায় ।
এই সফটওয়ারটি পেনড্রাইভ ঢুকানোর সাথে সাথে ফাইলগুলো কপি করে রেখে দেয় ।
ফলে ওদের প্রাইভেসি অনেক সময় আমার হাতে চলে আসে । আমি ওদের তা জানিয়ে দেই
ফলে ওরা আমার কম্পিউটারে খুব বেশি একটা এখন বসে না ।

ব্যবহারবিধিঃ এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করা খুবই সহজ । শুধু ইনস্টল করে ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিন । স্টার্টআপে দিয়ে রাখুন সবসময় সুবিধাটি পাওয়ার জন্য ।
এখান থেকে সফটওয়ারটি ডাউনলোড করতে পারবেন ।

ব্যবহারবিধিঃ এই সফটওয়ারটি ব্যবহার করা খুবই সহজ । শুধু ইনস্টল করে ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিন । স্টার্টআপে দিয়ে রাখুন সবসময় সুবিধাটি পাওয়ার জন্য ।
এখান থেকে সফটওয়ারটি ডাউনলোড করতে পারবেন ।
About: BSFU
You may also like...
ছবি+ফাইল……!!!!!!!
এখন থেকে আপনার দরকারি ফাইল একটি ছবির (ইমেজ) মধ্যে লুকিয়ে রাখতে
পারেন।এইজন্য আপনি সফটওয়্যার(উইনজিপ,সেভেনজিপ)ব্যবহার করতে হবে।দরকারি
ফাইলগুলোকে জিপ (zip/rar যেকোন ফরম্যাটে) করতে হবে।মনে করুন আপনার জিপ করা
ফাইলের নাম zico.zip এবং যে ছবির সাথে যুক্ত করবেন সেই ইমেজ ফাইলের নাম
zico1.jpg (অন্য ফরম্যাটের ইমেজ হলেও হবে)।এখন ফাইল দুটি যেকোনো ড্রাইভ এ
রাখুন।এবার কমান্ড(রানে গিয়ে cmd লিখে ওকে করলেই হবে)খুলুন এবং সেই ড্রাইভ এ
ঢুকুন।এবার copy /b zico1.jpg + zico.zip zico2.jpg লিখে এন্টার করলে একই
ফোল্ডারে new.jpg নামে নতুন একটি ইমেজ ফাইল তৈরী হবে। আপনি যদি উক্ত ইমেজ
ফাইলটি খুলে দেখেন তাহলে দেখতে পাবেন zico1.jpg এর ছবিটি দেখা যাচ্ছে
কিন্তু আপনি কোন ভাবেই zico.zip ফাইল বা জিপ ফাইলের ভিতরের কোন তথ্য/ফাইল
দেখতে পাবেন না। স্বাভাবিক ভাবে আপনার এই zico2.jpg ছবিটি অন্য দেখে কেউ
ভাবতে পারবে না এর মাঝে কোন ফাইল আছে বা থাকতে পারে।এরপরে উক্ত ফাইলটি পেতে
হলে zico2.jpg ফাইলটি যে কোন আর্কাইভ (উইনজিপ/সেভেনজিপ) থেকে আনজিপ করলেই
হবে।
About: BSFU
You may also like...
সকলের জন্য ২ টা ওয়েব সাইট কাজে লাগবেই
সকল টিউনার এবং ভিজিটরদের প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি একবার লেখাটা পড়ুন এবং
জানুন । আমরা অনেকেই ইন্টারনেটে ফাইল আপলোড এবং ডাউনলোড করে থাকি । এর আগে
আমরা অনেকেই 4shared,repidshare,mediafire,megaupload ইত্যাদি ওয়েবসাইটে
ফাইল আপলোড করতাম । কিন্তু যদি আমরা একই সময় ব্যয় করে একসাথে ৭-৮ টি
ওয়েবসাইটে ফাইলগুলো আপলোড করতে পারি তাহলে কোন সমস্যা আছে । যখন যে
ওয়েবসাইট থেকে ফাইল ডাউনলোড করতে চাবেন তখন সেই ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড
করবেন । তাতে আপনি কেউকে যদি মজা করতে চান তো তাকে রেপিডশেয়ারের লিংক দিলেন
এবং নিজে ডাউনলোড করার সময় 2shared থেকে ডাউনলোড করলেন । কারন এতে কোন
টাইম কাউন্ট করে না ।
১ . http://www.mirrorcreator.com : আপনি আপনার ইচ্ছেমত ৬টি ওয়েব সার্ভারে ফাইল আপলোড করতে পারবেন । এটি এখন একটি সুযোগ দিচ্ছে সেঠি হল ফাইল আপলোড করে রেপিড শেয়ার একাউন্ট জিতে নেবার যেহেতু আমি আপনাদের নিশ্চিত করে বলতে পারছি না এটা সত্যি কি না তাই চেষ্টা করে দেখতে পারেন । নিন্মলিখিত যেকোন ৬ টি ওয়েবসার্ভারে একসাথে ফাইল আপলোড করতে পারবেন ।
২ . http://www.multiupload.com : এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি একসাথে ৮ টি ওয়েবসার্ভরে একই সময় ব্যয় করে ফাইল আপলোড করতে পারবেন । যতখুশি ফাইল আপলোড করতে পারবেন আর আপলোড স্পিডও খুব ভাল পাবেন । যেসব ওয়েবসার্ভারে আপলোড করতে পারবেনঃ

* 1 . Rapidshare
* 2 . Megaupload
* 3 . Mediafire
* 4 . Multiupload ( Direct download )
* 5 . Zshare
* 6 . Badongo
* 7 . Depositfile
* 8 . 2shared
* 9 . Hotfile
আশা করি আপনাদের আজ বা কাল এটা কাজে লাগবেই । সকলকে ধন্যবাদ ..............
১ . http://www.mirrorcreator.com : আপনি আপনার ইচ্ছেমত ৬টি ওয়েব সার্ভারে ফাইল আপলোড করতে পারবেন । এটি এখন একটি সুযোগ দিচ্ছে সেঠি হল ফাইল আপলোড করে রেপিড শেয়ার একাউন্ট জিতে নেবার যেহেতু আমি আপনাদের নিশ্চিত করে বলতে পারছি না এটা সত্যি কি না তাই চেষ্টা করে দেখতে পারেন । নিন্মলিখিত যেকোন ৬ টি ওয়েবসার্ভারে একসাথে ফাইল আপলোড করতে পারবেন ।
২ . http://www.multiupload.com : এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি একসাথে ৮ টি ওয়েবসার্ভরে একই সময় ব্যয় করে ফাইল আপলোড করতে পারবেন । যতখুশি ফাইল আপলোড করতে পারবেন আর আপলোড স্পিডও খুব ভাল পাবেন । যেসব ওয়েবসার্ভারে আপলোড করতে পারবেনঃ

* 1 . Rapidshare
* 2 . Megaupload
* 3 . Mediafire
* 4 . Multiupload ( Direct download )
* 5 . Zshare
* 6 . Badongo
* 7 . Depositfile
* 8 . 2shared
* 9 . Hotfile
আশা করি আপনাদের আজ বা কাল এটা কাজে লাগবেই । সকলকে ধন্যবাদ ..............
About: BSFU
You may also like...
একসাথে সর্বোচ্চ ১৭ টি সার্ভারে একসাথে ফাইল আপলোড করুন
আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ফ্রি অথবা কেনা ওয়েবসাইট বা ব্লগসাইট আছে ।
আমরা যদি কোন সফটওয়ার, মিউজিক বা মুভির কোন ওয়েব সাইট তৈরি করি তাহলে
হোস্টিং কিনতে কিনতে অনেক টাকা ব্যায় করতে হয়। কিন্তু আপনি ফ্রি এই সার্ভার
গুলোতে ফাইল আপলোড করতে পারেন কোন ঝামেলা ছাড়াই এবং এর জন্য রেজিস্ট্রেশন
করার প্রয়োজনও পরবে না। এর আগে আমি এই রকম মাত্র দুটি সাইট নিয়ে
লিখেছিলাম।
আজ আরও বেশ কিছু সাইট নিয়ে লিখতে বসলাম যেখান থেকে সর্বোচ্চ ১৭ টি সার্ভারে একসাথে আপলোড করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে কোন বাড়তি সময়ের প্রয়োজন পরবে না মানে আপনি একবার আপলোড করলেই সর্বোচ্চ ১৭ টি সার্ভারে আপলোড হয়ে যাবে।
http://s1.maishare.com/
এই ওয়েব সাইট থেকে সর্বোচ্চ ১৭ টি সার্ভারে ফাইল আপলোডের সুবিধা পাবেন । এবং এর আপলোড স্পিডও খুব ভাল । যেসব সার্ভারে ফাইল আপলোড করতে পারবেনঃ RapidShare, Megaupload, EasyShare, Depositfiles, Zshare, FileFactory, Flyupload, Sendspace, Badongo, Netload, loadto, Mediafire, Megashare, Zippyshare, Uploadedto, 2Shared, Hotfile এর ফলে একদিকে যেমন সময় সাশ্রয় হবে তেমনি যে যার ইচ্ছামত যে কোন সার্ভার থেকে ফাইল ডাউনলোড করতে পারবে ।
http://dumpmy.info/
এই ওয়েব সাইট থেকে আপনি একসাথে ১৫ টি সার্ভারে ফাইল আপলোড করতে পারবেন । তরে এর একটি বাড়তি সুবিধা আছে সেটা হল আপনি যে কোন ফাইলের ডাউনলোড লিংক দিয়ে ফাইল আপলোড করতে পারবেন । যেসব সার্ভারে একসাথে ফাইল আপলোড করতে পারবেনঃ RapidShare , Megaupload , EasyShare , Depositfiles , Zshare , FileFactory , Flyupload , Sendspace , Badongo , Netload , loadto , Mediafire , Megashare , Zippyshare , Hotfile
http://mirrorcreator.com/
এই ওয়েব সাইটে ১৭ টি সার্ভার দেয়া আছে কিন্তু আপনি বাছাই করে যেকোন ৭ টি সার্ভারে একসাথে ফাইল আপলোড করতে পারবেন । এখানেও যে কোন ফাইলের ইন্টারনেটের ডাউনলোড লিংক দিয়ে ফাইল আপলোড করতে পারবেন ।
http://uploadground.com/
এই ওয়েবসাইটে ১৫ টি সার্ভার দেয়া আছে কিন্তু আপনি বাছাই করে ৬ টি সার্ভারে ফাইল আপলৌড করতে পারবেন এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমেও সরাসরি লিংক দিয়ে ফাইল আপলোড করা যাবে ।
http://upload.fdbox.com/
এই সাইট থেকে একসাথে ১২ টি সার্ভারে ফাইল আপলোড করতে পারবেন । তবে এখানে কোন ইন্টারনেটের লিংক দিয়ে আপলোডের ব্যবস্থা নেই ।
আরও এই রকম অনেক সাইট সম্পর্কে জানতে পারবেন এখান থেকে। যদি কারও বিন্দু মাত্র উপকারে আসে তাহলেই আমার পরিশ্রম সার্থক ।
আজ আরও বেশ কিছু সাইট নিয়ে লিখতে বসলাম যেখান থেকে সর্বোচ্চ ১৭ টি সার্ভারে একসাথে আপলোড করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে কোন বাড়তি সময়ের প্রয়োজন পরবে না মানে আপনি একবার আপলোড করলেই সর্বোচ্চ ১৭ টি সার্ভারে আপলোড হয়ে যাবে।
১. Maishare
[thumb]http://s1.maishare.com[/thumb]http://s1.maishare.com/
এই ওয়েব সাইট থেকে সর্বোচ্চ ১৭ টি সার্ভারে ফাইল আপলোডের সুবিধা পাবেন । এবং এর আপলোড স্পিডও খুব ভাল । যেসব সার্ভারে ফাইল আপলোড করতে পারবেনঃ RapidShare, Megaupload, EasyShare, Depositfiles, Zshare, FileFactory, Flyupload, Sendspace, Badongo, Netload, loadto, Mediafire, Megashare, Zippyshare, Uploadedto, 2Shared, Hotfile এর ফলে একদিকে যেমন সময় সাশ্রয় হবে তেমনি যে যার ইচ্ছামত যে কোন সার্ভার থেকে ফাইল ডাউনলোড করতে পারবে ।
২. Dumpmy
[thumb]http://dumpmy.info/[/thumb]http://dumpmy.info/
এই ওয়েব সাইট থেকে আপনি একসাথে ১৫ টি সার্ভারে ফাইল আপলোড করতে পারবেন । তরে এর একটি বাড়তি সুবিধা আছে সেটা হল আপনি যে কোন ফাইলের ডাউনলোড লিংক দিয়ে ফাইল আপলোড করতে পারবেন । যেসব সার্ভারে একসাথে ফাইল আপলোড করতে পারবেনঃ RapidShare , Megaupload , EasyShare , Depositfiles , Zshare , FileFactory , Flyupload , Sendspace , Badongo , Netload , loadto , Mediafire , Megashare , Zippyshare , Hotfile
৩. Mirrorcreator
[thumb]http://mirrorcreator.com/[/thumb]http://mirrorcreator.com/
এই ওয়েব সাইটে ১৭ টি সার্ভার দেয়া আছে কিন্তু আপনি বাছাই করে যেকোন ৭ টি সার্ভারে একসাথে ফাইল আপলোড করতে পারবেন । এখানেও যে কোন ফাইলের ইন্টারনেটের ডাউনলোড লিংক দিয়ে ফাইল আপলোড করতে পারবেন ।
৪. Upload Ground:
[thumb]http://uploadground.com/[/thumb]http://uploadground.com/
এই ওয়েবসাইটে ১৫ টি সার্ভার দেয়া আছে কিন্তু আপনি বাছাই করে ৬ টি সার্ভারে ফাইল আপলৌড করতে পারবেন এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমেও সরাসরি লিংক দিয়ে ফাইল আপলোড করা যাবে ।
৫. FD Box
[thumb]http://upload.fdbox.com/[/thumb]http://upload.fdbox.com/
এই সাইট থেকে একসাথে ১২ টি সার্ভারে ফাইল আপলোড করতে পারবেন । তবে এখানে কোন ইন্টারনেটের লিংক দিয়ে আপলোডের ব্যবস্থা নেই ।
আরও এই রকম অনেক সাইট সম্পর্কে জানতে পারবেন এখান থেকে। যদি কারও বিন্দু মাত্র উপকারে আসে তাহলেই আমার পরিশ্রম সার্থক ।
About: BSFU
You may also like...
আপনার ব্লগে যুক্ত করুন একটি ডিজিটাল ঘড়ি
আমরা অনেকেই ইন্টারনেট একপ্লোরার ব্যবহারর করে থাকি শুধুমাত্র
সিকিউরিটির জন্য । কিন্তু এটা আমার মনে হয় সবচেয়ে স্লো ব্রাউজার । আমরা
যারা নেট চালাই তাদের একটা ভয় সব সময়ই থাকে সেটা হল ভাইরাস এবং মেলওয়ার ।
কিন্তু আমরা কি জেনে কেউ মেলওয়ার বা ভাইরাস যুক্ত সাইটে প্রবেশ করব , কখনই
না । তাই মজিলার একটি এড অন এবং Avg Link Scanner সবচেয়ে ভাল । এগুলো
সাইটের লিংক গুলো দ্রুত স্ক্যান করে আপনাকে অবগত করবে যে ওই সাইটে ভাইরাস
আছে কি না । এতে আপনি সাবধান হতে পারবেন এবং ভাইরাস হতে দূরে থাকতে পারবেন ।
এই রকম একটি হল এভিজি লিংক স্ক্যানার যেটা এভিজি এন্টিভাইরাসের সাথে ফ্রি দেয়া থাকে । কিন্তু এখন আপনি যে কোন এন্টিভাইরাসের সাথে এটা চালাতে পারবেন ।


সফটওয়ারটি মাত্র ১৫ মেগাবাইটের কিন্তু কাজ খুব চমতকার । এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। আর যারা Xp সার্ভিস প্যাক ২ ব্যবহার করেন তাদের জন্য এটা সাপোর্ট করবে না ।
এই রকম একটি হল এভিজি লিংক স্ক্যানার যেটা এভিজি এন্টিভাইরাসের সাথে ফ্রি দেয়া থাকে । কিন্তু এখন আপনি যে কোন এন্টিভাইরাসের সাথে এটা চালাতে পারবেন ।

সফটওয়ারটি মাত্র ১৫ মেগাবাইটের কিন্তু কাজ খুব চমতকার । এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। আর যারা Xp সার্ভিস প্যাক ২ ব্যবহার করেন তাদের জন্য এটা সাপোর্ট করবে না ।
About: BSFU
You may also like...
পিডিএফ নিয়ে সব সমস্যার সমাধান এক পোস্টে
PDF মানে হচ্ছে Portable Document Format (PDF) নানা কারণে আমাদের
পিডিএফ ফাইল নিয়ে কাজ করতে হয় ।আর এজন্য আমরা নানা রকমের টুলস ব্যবহার
করি।তবে অনেকে কোনটা দিয়ে কি করতে পারা যায় তা ঠিকভাবে জানে না বলে
পিডিএফ ফাইল নিয়ে নানা ধরনের সমস্যায় পড়ে আর এজন্যই আমার আজকের পোস্ট
আশা করি এর পর থেকে পিডিএফ নিয়ে আর কোন সমস্যা হবেনা।তাহলে চলুন একে একে
শুরু করি..................
আশা করি এরপর PDF নিয়ে আমার টিউন আপনাদের ভালো লাগবে। ত শুরু করা যাক
click here
পিডিএফ ফাইলের থাম্বনেইলে ছবি যোগ করার জন্য
PDF Thumbnail Generator(320KB) সফটওয়্যারটি দেখতে পারেন Click Here
আশা করি এর পর পিডিএফ ফাইল নিয়ে আর কোন সমস্যা থাকবেনা।
আশা করি এরপর PDF নিয়ে আমার টিউন আপনাদের ভালো লাগবে। ত শুরু করা যাক
PDF VIEWER
PDF ফাইল দেখার জন্য অধিকাংশরাই adobe reader ব্যবহার করি কিন্তু আপনারা freeware foxit reader ব্যবহার করে দেখুন এডবি রিডারের কথা ভুলে যাবেন। এ্টি adobe থেকে অনেক দ্রুত লোড হয় এবং সিপিইউর পাওয়ার কম ব্যবহার করে। ব্যবহার অনেক সহজ ও আকারে ছোট মাএ ২.৫৬ মেগা click herePDF converter
আমরা অনেক কাজে Ms word ফাইলকে pdf এ convert করি.আর এ কাজে Primo PDF ব্যবহার করতে পারেন এর ব্যবহারও একদম সহজ।সফওয়্যারটি ইন্সটল করলে এটি সরাসরি মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সাথে চলে আসবে তখন যে ফাইলটি আপনি PDF করতে চান।সেটি ওপেন করে MS word এর প্রিন্ট অপশনে ক্লিক করুন দেখবেন প্রিন্ট অপশনে Primo Pdf আছে সেখান হতে Primo Pdf সিলেক্ট করে Ok দিলেই কাজ শেষ ।এটি দিয়ে যেকোন পেইজকেই PDF করতে পারবেনclick here
PDF to word converter
সহজেই PDF ফাইলকে ইডেটিং করার জন্য সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি হলো এটিকে MS word এ কনভার্ট করে ফেলা প্রয়োজনীয় লেখা স্টাইল যোগ করার পর আবার পিডিএফ এ কনভার্ট করে নিলেই হবে। Free PDF to Word Doc Converter সফটওয়্যারটির সাহায্যে আপনি যেকোন PDF ফাইলকে word ফাইলে convert করতে পারেন মাএ ১.৮ মেগাবাইটের ফাইল এটি এবং freeware.click herePDF Editor:
ফাইলকে pdf এ convertor করার পর তা ছোটখাট Edit করার প্রয়োজন হতে পারে সেজন্য foxit pdf edit software টি ব্যবহার করতে পারেন ব্যবহারও একদম সহজclick here মাএ ১.৬ মেগাPDF Tools:
PDF tools এর সাহায্যে আপনি pdf edit এর advance কাজগুলো করতে পারবেন যেমন Merge, Split, Reorder, Encrypt, Decrypt, Rotate, Crop, Reformat, Header, Footer, Watermark click here এছাড়া PDFTools 1.3 দিয়েও পিডিএফ কাটা (নির্দিষ্ট অংশ আলাদা করা), একাধিক পিডিএফ একত্রিত (যোগ) করা , পিডিএফ ফাইলকে এনক্রিপ্ট করে প্রিন্ট, সম্পাদনাসহ ডকুমেন্টের ভিতরে জলছাপ দেওয়া, পৃষ্ঠাগুলো পূণবিন্যাস করা বা XML ফরম্যাটের ডকুমেন্টকে পিডিএফ করা যাবে Click hereপিডিএফ ফাইলের থাম্বনেইলে ছবি যোগ করার জন্য
PDF Thumbnail Generator(320KB) সফটওয়্যারটি দেখতে পারেন Click Here
আশা করি এর পর পিডিএফ ফাইল নিয়ে আর কোন সমস্যা থাকবেনা।
About: BSFU
You may also like...
একসাথে ৫০-১০০ বা তারও বেশী ছবি রিসাইজ করুন
ফটোশপ ৭ বা সি.এস দিয়ে এর সমাধান করতে পারেন। যা করতে হবে:
১। যে ফোল্ডার এর অরজিনাল ছবি আছে, তার সাথ রিসাইজ নামে আরেকটি ফোল্ডার তৈরি করুন।
২। ফটোশপ চালু করুন এবং view হতে action বা ALT+ F9 চাপুন।( যদি একশন প্যালেট চালু না থাকে।)

৩। এবার প্যালেট এর create new action baton ক্লিক করে name text box এ resizepic টাইপ করে Record baton এ ক্লিক করুন।
৪। এবার file>open এ ক্লিক করে আপনার অরজিনাল ফটো ফোল্ডার হতে যে কোন একটি ফটো অপেন করুন।
৫। এবার image>image size এ ক্লিক করে, width 800 and height 600 type করুন। ok বাটনে ক্লিক করুন।

৬। এখন file>save as এ ক্লিক করে format এর drop down baton এ ক্লিক করে JPEG(*.jpg,*.ipeg,*.jpe)সিলেক্ট করন এবং ফাইলের নাম পরিবতন না করে শুধুমাত্র আপনার resize folder লোকেশন নিধারন করে save baton এ ক্লিক করুন। JPEG OPTIONS এর Qulity box এ ৫ অথবা ৪ টাইপ করুন। এবার OK বাটনে ক্লিক করুন।
৭। ফটো ফাইলটি বন্ধ করুন। একশন প্যালেট এর stop এ Cilck করুন ।
৮। File>automate>batch এ ক্লিক করুন।

৯। এবার action dropdown হতে resizepic selet , অতপর source হতে Folder এবং choose এ ক্লিক করে আপনার অরজিনাল ফোল্ডার সিলেক্ট করে দিন। একইভাবে destination হতে Folder এবং choose এ ক্লিক করে আপনার Resize ফোল্ডার সিলেক্ট করে দিন। Ok বাটনে ক্লিক করুন।
১০। দেখুন আপনার অরজিনাল ফোল্ডার হতে ( হতে পারে আপনার অরজিনাল ফোল্ডার এ হাজার এর উপরে ছবি আছে, তাতে ও কোন সমস্যা নেই। ) অটোমেটিক একের পর এক করে Resize folder এ জমা হচ্ছে, আপনার নতুন সেটিং অনুযায়ী । এই প্রসেস চলাকালিন JPEG OPTIONS box আসলে OK বাটনে ক্লিক করুন।
১। যে ফোল্ডার এর অরজিনাল ছবি আছে, তার সাথ রিসাইজ নামে আরেকটি ফোল্ডার তৈরি করুন।
২। ফটোশপ চালু করুন এবং view হতে action বা ALT+ F9 চাপুন।( যদি একশন প্যালেট চালু না থাকে।)
৩। এবার প্যালেট এর create new action baton ক্লিক করে name text box এ resizepic টাইপ করে Record baton এ ক্লিক করুন।
৪। এবার file>open এ ক্লিক করে আপনার অরজিনাল ফটো ফোল্ডার হতে যে কোন একটি ফটো অপেন করুন।
৫। এবার image>image size এ ক্লিক করে, width 800 and height 600 type করুন। ok বাটনে ক্লিক করুন।
৬। এখন file>save as এ ক্লিক করে format এর drop down baton এ ক্লিক করে JPEG(*.jpg,*.ipeg,*.jpe)সিলেক্ট করন এবং ফাইলের নাম পরিবতন না করে শুধুমাত্র আপনার resize folder লোকেশন নিধারন করে save baton এ ক্লিক করুন। JPEG OPTIONS এর Qulity box এ ৫ অথবা ৪ টাইপ করুন। এবার OK বাটনে ক্লিক করুন।
৭। ফটো ফাইলটি বন্ধ করুন। একশন প্যালেট এর stop এ Cilck করুন ।
৮। File>automate>batch এ ক্লিক করুন।
৯। এবার action dropdown হতে resizepic selet , অতপর source হতে Folder এবং choose এ ক্লিক করে আপনার অরজিনাল ফোল্ডার সিলেক্ট করে দিন। একইভাবে destination হতে Folder এবং choose এ ক্লিক করে আপনার Resize ফোল্ডার সিলেক্ট করে দিন। Ok বাটনে ক্লিক করুন।
১০। দেখুন আপনার অরজিনাল ফোল্ডার হতে ( হতে পারে আপনার অরজিনাল ফোল্ডার এ হাজার এর উপরে ছবি আছে, তাতে ও কোন সমস্যা নেই। ) অটোমেটিক একের পর এক করে Resize folder এ জমা হচ্ছে, আপনার নতুন সেটিং অনুযায়ী । এই প্রসেস চলাকালিন JPEG OPTIONS box আসলে OK বাটনে ক্লিক করুন।
About: BSFU
You may also like...
নিজের করে সাজিয়ে নিন আপনার যেকোন ফোল্ডার এর ব্যাকগ্রাউন্ড
মানুষ মাত্রই সুন্দর প্রেমিক. আমরা বেশির ভাগ কম্পিউটার ইউসার এর মন
থাকে কম্পিউটার এর বাহ্যিক চাকচিক্ক এর প্রতি। আর তাই নিজের কম্পিউটার হবে
নিজের চাহিদা মতো । আপনি যদি আপনার এক একটি ফোল্ডারে ব্যকগ্রাউন্ড
হিসেবে আপনার বাছাই করা ছবি বসাতে পারেন তা হলে হয়তো মন্দ হয়না। এই কাজটি
করার জন্য আপনাকে ছোট্ট একটি সফটয়ার ডাউনলোড করে নিতে হবে।
এই লিংকে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারেন সফটয়ারটি।
আর একটি কথা মনে রাখতে হবে সেটি হলো আমরা যে ছবিটি ব্যকগ্রাউন্ড হিসেবে রাখতে চাই সেটি অবশ্যই JPEG Format এ হতে হবে। আরেকটি ব্যপার লক্ষ রাখতে হবে সেটি হলো যে ফেল্ডারে আপনি ব্যকগ্রাউন্ড হিসেবে রাখতে চান সে ফোল্ডারে অবশ্যই Dextop Software এবং সাথেJPEG করা Image টি থাকতে হবে যেটি আপনি ব্যকগ্রউন্ড হিসেবব দেকতে চান। । ধরুন আমরা ডি ড্রাইবে একটি ছবি ব্যকগ্রাউন্ড হিসেবে রাকতে চাই, সেখানে ছবির ফাইলটি রাখতে হবে। ধরলাম আপনার ছবিটির ফাইলটির নাম 011.jpeg।

এবারে নোটপেডের সফটয়ারটিতে ডাবল ক্লিক করার পর আপনাকে কিছুটা কনফিগার করতে হবে। সেখানে
IconArea = আপনার ছবির ফাইলটির নাম লিখে দিতে হবে।
যেমন :
IconArea = 011.jpeg (যিটি আপনি ডি ড্রাইবের ব্যকগ্রাউন্ড বাছাই করেছেন ।
এবার সেভ করে বেরিয়ে আসব। তারপর একটি রিফ্রেশ করার পর ছবিটি ব্যকগ্রাউন্ড হিসেবে দেখতে পাব ।
এই লিংকে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারেন সফটয়ারটি।
আর একটি কথা মনে রাখতে হবে সেটি হলো আমরা যে ছবিটি ব্যকগ্রাউন্ড হিসেবে রাখতে চাই সেটি অবশ্যই JPEG Format এ হতে হবে। আরেকটি ব্যপার লক্ষ রাখতে হবে সেটি হলো যে ফেল্ডারে আপনি ব্যকগ্রাউন্ড হিসেবে রাখতে চান সে ফোল্ডারে অবশ্যই Dextop Software এবং সাথেJPEG করা Image টি থাকতে হবে যেটি আপনি ব্যকগ্রউন্ড হিসেবব দেকতে চান। । ধরুন আমরা ডি ড্রাইবে একটি ছবি ব্যকগ্রাউন্ড হিসেবে রাকতে চাই, সেখানে ছবির ফাইলটি রাখতে হবে। ধরলাম আপনার ছবিটির ফাইলটির নাম 011.jpeg।
এবারে নোটপেডের সফটয়ারটিতে ডাবল ক্লিক করার পর আপনাকে কিছুটা কনফিগার করতে হবে। সেখানে
IconArea = আপনার ছবির ফাইলটির নাম লিখে দিতে হবে।
যেমন :
IconArea = 011.jpeg (যিটি আপনি ডি ড্রাইবের ব্যকগ্রাউন্ড বাছাই করেছেন ।
এবার সেভ করে বেরিয়ে আসব। তারপর একটি রিফ্রেশ করার পর ছবিটি ব্যকগ্রাউন্ড হিসেবে দেখতে পাব ।
About: BSFU
You may also like...
কিছু চোখ ধাঁধানো ব্লগার টেমপ্লেট
আমরা অনেকেই আছি যারা ব্লগস্পটকে ব্যবহার করি ফ্রি ব্লগ করার
জন্য।কিন্তু ব্লগারের সেই টেমপ্লেট গুলো ব্যবহার করতে করতে এখন আমরা
অতিষ্ট।সময় এসেছে নোড়েচোড়ে বসার।তাই এখুনি নিচের টেমপ্লেট গুলো থেকে পছন্দ
মতো ডাউনলোড করে ব্লগারে ইনেস্ট্রল করে নিন।

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড
ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন।

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড

ডাউনলোড
ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন।
About: BSFU
You may also like...
সুন্দর করে সাজিয়ে নিন আপনার ব্লগস্পটের ব্লগকে
আমাদের
অনেকেরই ব্লগস্পট.কমে ব্লগ/সাইট আছে।এখানে ডিফল্টভাবে মাত্র কয়েকটি
থিম/টেমপ্লেট ব্যবহারের সুযোগ আছে। তাই এই থিমগুলো ব্যবহারের ফলে ব্লগ/সাইট
দেখতে ভাল লাগে না। কিন্তু আপনি সহজেই ব্যবহার করতে পারেন অনেক আকর্ষনীয়
থিম। এর ফলে আপনার ব্লগ/সাইট এত সুন্দর হয়ে উঠবে যে আপনিই মুগ্ধ হবেন।
যাদের ব্লগ/সাইট নেই কিন্তু বানাতে চান তারা blogger.com এ গিয়ে একটি একাউন্ট খুলে নিন।
এবার আসি থিমের ব্যাপারে। deluxetemplates.net সাইটে অনেক সুন্দর কিছু থিম আছে। এখান থেকে যেটি আপনার পছন্দ হয় তা বেছে নিন।
যেমন ধরুন আমি পছন্দ করলাম Retro Mania থিমটি। ডাউনলোডে ক্লিক করে এটি ডাউনলোড করুন।

ডাউনলোড কমপ্লিট হলে ফাইলটিকে মার্ক করে view তে ক্লিক করুন।
( নিচে হলুদ কালার দিয়ে মার্ক করা, লাল কালার দিয়ে ভিউতে ক্লিক করা দেখানো হয়েছে ।)

এরপর যে লেখাগুলো ( কোড ) পাবেন তা মার্ক অল করে কপি করুন।

এবার blogger.com এ যান। লেআউট অপশনে ক্লিক করুন।

HTML সম্পাদনা অপশনে ক্লিক করুন।

যে কোড আসবে তার পুরোটুকুকেই মুছে দিন এবং আগে কপি করা কোডকে পেস্ট করুন।

** যারা টেমপ্লেটে নিজের নাম বসাতে চান বা অন্যান্য বিষয় এটিড করতে চান তারা টেমপ্লেটটা একটু ভালো করে পড়ুন। তাহলেই বুঝতে পারবেন কোন কোন যায়গায় কি বসাতে হবে। যেমন যেখানে http://www.deluxetemplates.net/ আছে সেখানে আপনার সাইটের ঠিকানা বসাতে হবে এরকম আরকি। আরা যারা এ বিষয়ে একেবারেই অজ্ঞ তাদের জন্য দরকার নেই এটা করার। **
[ যারা তেমন একটা অভিজ্ঞ নন তাদের ** চিহ্নিত অংশটুকু ফলো না করলেও হবে। ]
এবার টেমপ্লেট সেভ করুন অপশনে ক্লিক করুন। আপনার সাইট ভিজিট করুন। দেখুন আউটলুক কতটা সুন্দর দেখায়!!!!
এভাবে আমার http://ronyiut.blogspot.com/ সাইটটি বানানো। দেখুন পছন্দ হয় কিনা।

আরো থিম/টেমপ্লেট পাবেন
http://www.hongkiat.com/blog/40-free-beautiful-blogger-templates-part-iii/
http://www.hongkiat.com/blog/50-most-beautiful-blogger-templates/
http://www.zimbio.com/Free+Blogger+Beta+Template/articles/200/125+Beautiful+Blogger+Templates
লিঙ্কে। এতেও যারা সন্তুষ্ট না, তারা গুগলে সার্চ দিন free blogger template download লিখে। যেটি পছন্দ হয় সেটি ব্যবহার করুন।
যাদের ব্লগ/সাইট নেই কিন্তু বানাতে চান তারা blogger.com এ গিয়ে একটি একাউন্ট খুলে নিন।
এবার আসি থিমের ব্যাপারে। deluxetemplates.net সাইটে অনেক সুন্দর কিছু থিম আছে। এখান থেকে যেটি আপনার পছন্দ হয় তা বেছে নিন।
যেমন ধরুন আমি পছন্দ করলাম Retro Mania থিমটি। ডাউনলোডে ক্লিক করে এটি ডাউনলোড করুন।
ডাউনলোড কমপ্লিট হলে ফাইলটিকে মার্ক করে view তে ক্লিক করুন।
( নিচে হলুদ কালার দিয়ে মার্ক করা, লাল কালার দিয়ে ভিউতে ক্লিক করা দেখানো হয়েছে ।)
এরপর যে লেখাগুলো ( কোড ) পাবেন তা মার্ক অল করে কপি করুন।
এবার blogger.com এ যান। লেআউট অপশনে ক্লিক করুন।
HTML সম্পাদনা অপশনে ক্লিক করুন।
যে কোড আসবে তার পুরোটুকুকেই মুছে দিন এবং আগে কপি করা কোডকে পেস্ট করুন।
** যারা টেমপ্লেটে নিজের নাম বসাতে চান বা অন্যান্য বিষয় এটিড করতে চান তারা টেমপ্লেটটা একটু ভালো করে পড়ুন। তাহলেই বুঝতে পারবেন কোন কোন যায়গায় কি বসাতে হবে। যেমন যেখানে http://www.deluxetemplates.net/ আছে সেখানে আপনার সাইটের ঠিকানা বসাতে হবে এরকম আরকি। আরা যারা এ বিষয়ে একেবারেই অজ্ঞ তাদের জন্য দরকার নেই এটা করার। **
[ যারা তেমন একটা অভিজ্ঞ নন তাদের ** চিহ্নিত অংশটুকু ফলো না করলেও হবে। ]
এবার টেমপ্লেট সেভ করুন অপশনে ক্লিক করুন। আপনার সাইট ভিজিট করুন। দেখুন আউটলুক কতটা সুন্দর দেখায়!!!!

এভাবে আমার http://ronyiut.blogspot.com/ সাইটটি বানানো। দেখুন পছন্দ হয় কিনা।

আরো থিম/টেমপ্লেট পাবেন
http://www.hongkiat.com/blog/40-free-beautiful-blogger-templates-part-iii/
http://www.hongkiat.com/blog/50-most-beautiful-blogger-templates/
http://www.zimbio.com/Free+Blogger+Beta+Template/articles/200/125+Beautiful+Blogger+Templates
লিঙ্কে। এতেও যারা সন্তুষ্ট না, তারা গুগলে সার্চ দিন free blogger template download লিখে। যেটি পছন্দ হয় সেটি ব্যবহার করুন।
About: BSFU
You may also like...
Subscribe to:
Posts (Atom)
Recent Posts
Popular Posts
-
আমাদের মধ্যে ইন্টারনেটে আয় করার ইচ্ছা থাকলেও আমারা বুঝতে পারি না কোন সাইট থেকে আয় করব। আজকে এমন এক সাইট এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যে সাইটি ...
-
আজকে আমি আপনাদের দ্যাখাবো কিভাবে http://WWW.আপনার ব্লগ.BLOGSPOT.IN কে http://WWW.আপনার ব্লগ.BLOGSPOT.COM এ পরিবর্তন করবেন । আশাকরি বিষয়...
-
Live Demo Follow the step by step instructions to add this widget in Blogger: Sign in to Blogger Go to Layout > Add a Gadget ...
-
আমরা অনেকে সাবটাইটেলের ভক্ত। কারন সাবটাইটেল সহ মুভি/গান দেখলে অনেক মজা লাগে। এটি তৈরি করতে কোন সফট ইউজ করা যায় কিনা জানি না। তবে আমি আপনা...
-
আমরা অনেকেই আছি যারা ব্লগস্পটকে ব্যবহার করি ফ্রি ব্লগ করার জন্য।কিন্তু ব্লগারের সেই টেমপ্লেট গুলো ব্যবহার করতে করতে এখন আমরা অতিষ্ট।সময় এ...
-
আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই ফ্রি অথবা কেনা ওয়েবসাইট বা ব্লগসাইট আছে । আমরা যদি কোন সফটওয়ার, মিউজিক বা মুভির কোন ওয়েব সাইট তৈরি করি তাহলে হোস...
-
Now here is a wonderful hack for displaying related posts beneath each of your blog posts, along with thumbnails. The related articles are...
-
আমরা অনেকেই ইন্টারনেট একপ্লোরার ব্যবহারর করে থাকি শুধুমাত্র সিকিউরিটির জন্য । কিন্তু এটা আমার মনে হয় সবচেয়ে স্লো ব্রাউজার । আমরা যারা নেট...
-
ব্লগার বন্ধুদের জন্য আজকে একটা টিপস শেয়ার করবো-কোনো প্রকার কোডিং ছাড়াই ব্লগে টেবিল যুক্ত করুন ,যাই হোক কাজে কথায় আসি আপনাকে এর জন্য যা যা ...
-
আজ আমি যে বিষয় নিয়ে পোস্ট করব তা হলো ব্লগস্পট ব্লগে প্রতি পোস্টে এবং পেজে ভিজিটর কাউন্টার যোগ করা। আমরা সাধারনত দেখেছি ব্লগস্পট ব্লগে ...